রাশেদুজ্জামান রণ :
এই ভদ্রলোক একটা দুর্ঘটনায় আক্রান্ত হয়ে কর্মহীন অবস্থায় দিন পার করছিল। সামাজিক অবস্থানের কারণে হুট করে কিছু করবে, সে উপায়ও ছিল না। এর মাঝেই করোনার হানা। বাড়ি থেকে বের হওয়াও দুষ্কর। এক্কেরে নাজেহাল অবস্থায় পড়ে যায়। কিন্তু এই দুর্ঘটনা, কর্মহীন অবস্থা, সামাজিক অবস্থান, করোনা কালীন ক্রান্তিকাল, নাজেহাল অবস্থা। ক্ষুধা কি আর এত সব কিছু বোঝে…!
সব কিছু জেনে, প্রাণের সংগঠন ‘ক্রিকপ্লাটুন’ তাঁর স্থায়ী আয়ের উৎস সৃষ্টিতে এগিয়ে আসে। ভদ্রলোক ও তাঁর পরিবারের জন্য একটা হালকা খাবার ও চায়ের দোকান করে দেওয়া হয়। স্থানীয় সামাজিক সংগঠন ‘পরিবেশ উন্নয়ন পরিবার’ এর সহায়তায় আমরা গত তিনমাস, পরীক্ষামূলক ভাবে এই দোকানটা মনিটর করেছি। তাতে আমরা খুবই আশাবাদী, আঁধার কাটবেই।
এর বাইরে তাঁর বাড়তি আয়ের জন্য দু’টো ছাগলের বাচ্চাও দেওয়া হয়েছে। যাতে এক ঝুড়িতে থাকা সব আন্ডা নষ্ট হয়ে না যায়। পরোটা ভাজার জন্য একটা বড় তাওয়ার অনুরোধ করেছে। দেখা যাক ব্যবস্থা হয় কি না। বাকি গল্প ছবিতে।
Comments